সূচী
পুরনো লেখা
প্রাগিতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব
বিবর্তন ও পরিযান
রাজনৈতিক ইতিহাস
অর্থনৈতিক ইতিহাস
সামাজিক ইতিহাস
পরিবেশের ইতিহাস
সাংস্কৃতিক ইতিহাস
বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির ইতিহাস
বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং স্থান
ইতিহাসচিন্তা
ইতিহাস কথা
বাংলার ইতিহাস
বিবিধ
লেখক সূচী
অতীন চক্রবর্ত্তী
অত্রি গোলুই
অনির্বাণ কুন্ডু
অনির্বাণ মিত্র
অনিরুদ্ধ সান্যাল
অভিজিৎ সেনগুপ্ত
অভিষেক চট্টোপাধ্যায়
অমিত দে
অরিজিৎ মুখোপাধ্যায়
অর্কপ্রভ সেনগুপ্ত
অশোক মুখোপাধ্যায়
আনন্দ চট্টোপাধ্যায়
কণাদ সিনহা
কাকলী মুখার্জী
কালাম আজাদ
কাবেরী চ্যাটার্জী রায়
কামরুল হায়দার
কাঞ্চন মুখোপাধ্যায়
কুন্তক চট্টোপাধ্যায়
কুন্তল রায়
কুণাল চট্টোপাধ্যায়
কৃশানু নস্কর
কৌশিক সরকার
গৌতম গঙ্গোপাধ্যায়
চন্দন সেন
চন্দ্রশেখর মণ্ডল
চন্দ্রশেখর ভট্টাচার্য
জয়ন্ত দাস
জয়ন্ত ভট্টাচার্য
ডঃ জয়ন্ত ভট্টাচার্য
জ্যোতির্ময় পাল
জ্যোতির্ময় মিত্র
ড. মো. শাহিনুর রশীদ
ডালিয়া রায় চৌধুরী
তিলক পুরকায়স্থ
তুষার মুখার্জী
তৌফিকুল ইসলাম চৌধুরী
নবশ্রী চক্রবর্তী বিশ্বাস
নবাঙ্কুর মজুমদার
দীপরাজ দাশগুপ্ত
দেবব্রত শ্যামরায়
দেবাশিস্ ভট্টাচার্য
দেবাশিস মৈত্র
পলাশ মণ্ডল
প্রদীপ কুমার সেন
বহ্নিহোত্রী হাজরা
বিজয়া গোস্বামী
বিশ্বজিৎ রায়
বিষাণ বসু
ভাগ্যশ্রী সেনগুপ্ত
ভাস্কর দাস
মধুশ্রী বন্দ্যোপাধ্যায়
মলয় তেওয়ারী
রক্তিম ঘোষ
রাজকুমার চক্রবর্তী
রীনা হাজরা
রেজ্জাকুল চৌধুরী
লিপিকা ঘোষ
শর্মিষ্ঠা দত্তগুপ্ত
শর্মিষ্ঠা দাস
শতাব্দী দাশ
শান্তনু দত্ত চৌধুরী
শান্তনু ভৌমিক
শামিম আহমেদ
শাহরিয়ার কবির
শিবানন্দ পাল
শিবাশীষ বসু
শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়
শ্যামলকুমার চক্রবর্তী
শৌভিক মুখোপাধ্যায়
সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়
সন্দীপ মান্না
সন্দীপন মজুমদার
সহস্রলোচন শর্মা
সুচেতনা মুখোপাধ্যায়
সুতপা বন্দ্যোপাধ্যায়
সুদীপ্ত পাল
সুপ্রিয় লাহিড়ী
সুভাষরঞ্জন চক্রবর্তী
সুব্রত পাল
সুমিত রায়
সুমিতা দাস
সুস্নাত দাশ
সৈকত ভট্টাচার্য
সোমনাথ মণ্ডল
সোমনাথ রায়
সৌভিক ঘোষাল
হিমাদ্রি বন্দ্যোপাধ্যায়
বইয়ের খবর
ইতিহাসের খবর
স্বাধীনতার ৭৫
আলাপচারিতা
ফিরে দেখা
প্রবন্ধ
সম্পাদকীয়
মতবিনিময়
ইতিহাস তথ্য ও তর্ক
Search
বিবিধ
স্বাধীন ভারতের সাধের ফিল্মস ডিভিশনের পঁচাত্তর বছর
লিপিকা ঘোষ
ফিল্মস ডিভিশন নামে সরকারী প্রতিষ্ঠানটির স্বাধীন ভারতে জন্ম হয়েছিল আজ থেকে প্রায় পঁচাত্তর বছর আগে। এ বছরের এপ্রিল মাসেই এই প্রতিষ্ঠানটির পঁচাত্তর বছর পূর্তি উদযাপন করা যেত। অথচ সম্প্রতি ভারতীয় ফিল্মস ডিভিশন প্রতিষ্ঠানটি তার দীর্ঘদিনের স্বাতন্ত্র হারাল। গত ১লা জানুয়ারি NFDC (ন্যাশন্যাল ফিল্ম ডেভলপমেন্ট কর্পরেশন) র সঙ্গে মিশে গেল। একই সঙ্গে National Film Archive of India, Directorate of film festivals এবং Children’s Film Society-র মত প্রতিষ্ঠানকেও এই NFDC র আওতায় আনা হল। এক ছত্রছায়ায় থাকলে এই প্রতিষ্ঠানগুলি আরো বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠবে বলে ভাবছেন অনেকে।
ইনকা সভ্যতার আদ্যোপান্ত
নবাঙ্কুর মজুমদার
আমি বাচুই, এক সাধারণ ইনকা নারী। কোন ষাট সত্তর বছর আগে জন্মেছিলাম পেরুর এক দূরতম অখ্যাত গ্রামে, তারপর থেকে এতগুলো বছর জীবনসংগ্রামেই কেটে গেল। একসময় ছিলাম ইনকা সাম্রাজ্যের সূর্যদেবতা ইন্তি-র জন্য মনোনীত নারী আকলা কুনা (সূর্যকুমারী), কিন্তু ভাগ্যের তাড়নায় আজ আমি এস্প্যানিওল নাবিক কারিনো মাতিয়াসের স্ত্রী ফিওরেলা। আমার সৌভাগ্য কি দুর্ভাগ্য জানিনা, ইন্তি (সূর্য দেব) আর মামাক্যুলিয়া-র (চন্দ্র দেবী) আনুকূল্য ছেড়ে আমাকে পরম পিতার চরণে আশ্রয় নিতে হল। আমাদের দেশের মানুষ লিখতে জানে না, কিন্তু এস্প্যানিওলদের কল্যানে আমি লিখতে শিখেছি, জেনেছি অক্ষরের মাধ্যমে কিভাবে মনের ভাব প্রকাশ করতে হয়।
ফরাসী বিপ্লব, হাইতির ফরাসী উপনিবেশে বিদ্রোহ ও একটি লাতিন আমেরিকান উপন্যাস
সৌভিক ঘোষাল
‘এল রেইনো দেল এস্তে মুনদো’ - এই মর্তের রাজত্ব - নামের সাড়া জাগানো উপন্যাসটি কিউবার বিখ্যাত লেখক আলেহো কার্পেন্তিয়ের লিখেছিলেন লাতিন আমেরিকার ফরাসী উপনিবেশ হাইতিতে আফ্রিকান ক্রীতদাসদের বিদ্রোহের প্রেক্ষাপটে। এটি প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৪৯ সালে। এর ছয় বছর আগে ১৯৪৩ সালে কার্পেন্তিয়ের হাইতি বেড়াতে গিয়েছিলেন। সেইসময় অষ্টাদশ ঊনবিংশ শতকের সন্ধিলগ্নে ঘটা দাসবিদ্রোহের কাহিনীগুলির সাথে তাঁর নিবিড় পরিচয় ঘটে। কালো রাজা অরি ক্রিস্তফের কাহিনী সম্পর্কে কার্পেন্তিয়ের বিশেষ কৌতূহলী হয়ে ওঠেন। এসবের ছায়াপাত ঘটে তাঁর ‘এই মর্তের রাজত্ব’ নামের উপন্যাসে।
অশুরবানিপালের লাইব্রেরী
সুদীপ্ত পাল
নূতন রাজ্য দখলের সময় রাজারা ধনসম্পদ লুঠপাট করে, কিন্তু অশুরবানিপাল এমন একজন রাজা ছিলেন যিনি বইপত্র লুঠ করতেন। তবে শুধু লুঠ করে বই সংগ্রহ করতেন তা কিন্তু নয়, তিনি দূর দূরান্তে লোক পাঠাতেন লেখা সংগ্ৰহ করতে, বিদ্বজ্জনদের নিয়োগ করতেন অনুবাদের জন্য। একত্রিত করেছিলেন হাজার হাজার লিখিত মৃৎফলক, আর চামড়া ও প্যাপিরাসে লিখিত অগুনতি পুঁথি। পৃথিবীর প্রাচীনতম প্রাপ্ত গ্রন্থাগারগুলির একটি- তৈরি করেছিলেন এই অশুরবানিপাল (৬৮৫-৬৩১ সাধারণ পূর্বাব্দ)। বর্তমান ইরাকের মোসুল শহরের কাছেই ছিল অশুরবানিপালের রাজধানী- নিনেভা- সেখানেই ছিল অধুনা ধ্বংসপ্রাপ্ত এই গ্রন্থাগার। নিও-আসিরিয়ান সাম্রাজ্যের শেষ বড়মাপের সম্রাট ছিলেন তিনি।
সিতোল
কুন্তল রায়
এই লেখায় যে বাদ্যযন্ত্রটি নিয়ে আলোচনা হবে, তা হয়তো পৃথিবীর অন্যতম বিতর্কিত বাদ্যযন্ত্রের একটি। বাদ্যযন্ত্রের ইতিহাস-প্রিয় আজকের মানুষের মূল দৃষ্টি থাকে সাধারণত মধ্য এশিয়ার দিকে। কারণ এই অঞ্চলকেই আধুনিক যন্ত্রের আঁতুড়ঘর মনে করা হয়। সেই তুলনায় বর্তমানের ইউরোপীয় যন্ত্রগুলি আধুনিক ও তার ইতিহাস স্পষ্ট। তবে ইউরোপের এই যন্ত্রটিকে আলাদা করে উল্লেখ করার একান্ত প্রয়োজন।
ইনফ্লুয়েঞ্জার অতিমারি থেকে ফ্যাসিবাদ
শ্যামলকুমার চক্রবর্তী
এদের মধ্যে সত্যিই কি কোন আবশ্যিক সম্পর্ক আছে ? থাকলেও তা কি সুদূরপরাহত ? না কি নিছকই সমাপতন? একটু খতিয়ে দেখা যাক। “ইনফ্লুয়েঞ্জা” কথাটা প্রথম ব্যবহার হয়েছিল ইটালিতে; শব্দটার উৎপত্তি মধ্যযুগের ল্যাটিন ভাষার ইনফ্লুয়েন্সিয়া (influentia) কথাটা থেকে। অর্থ, ইনফ্লুয়েন্স বা প্রভাব। নক্ষত্রের। ইটালিতে, ~১৫৮০ সালে, যখন নাকি নক্ষত্রলোকের বিশেষ সহাবস্থানে জন্য মানুষ এই রোগের কবলে পড়েছিল। পরবর্তীতে, ১৭৪৩ সালে, রোম থেকে গোটা ইউরোপে যখন জ্বর আর শ্বাসকষ্টের অতিমারি দেখা দেয় এবং বহু লোক মারা যেতে থাকে, ‘ইনফ্লুয়েঞ্জা” কথাটা তখন আবার ঘুরে-ফিরে আসে। সংক্ষেপে আমরা তাদের বলি “ফ্লু”।
পোস্ট ন্যাভিগেশন
Previous page
Page
1
Page
2
Page
3
Page
4
Page
5
Next page